এখন চাকরী প্রার্থীর NID যাচাই করা যাবে জেলা নির্বাচন অফিসে
চাকরির নিয়োগের ক্ষেত্রে, আবেদনকারীর তথ্য জেলা নির্বাচন অফিস থেকে যাচাই করা যেতে পারে। এর জন্য আপনাকে ফি প্রদান করতে হবে এবং নির্ধারিত ফর্মে আবেদন করতে হবে।
আগে সরকারি চাকরি প্রার্থীদের এনআইডি ভেরিফিকেশনের জন্য ঢাকায় পাঠানো হতো। সেখান থেকে ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষের অনুমোদন সাপেক্ষে নিয়োগকারী কর্তৃপক্ষের কাছে তথ্য পাঠানো হয়। নিয়োগ প্রক্রিয়ায় অনেক সময় লাগতো। চাকরি প্রার্থীরাও বিভ্রান্ত ছিলেন।
সম্প্রতি বিভিন্ন দফতর ও সংস্থার সঙ্গে বৈঠক করে এমন সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে বলেও জানা গেছে। বৈঠকে গৃহীত সিদ্ধান্ত অনুযায়ী পরে এনআইডির মহাপরিচালক একেএম হুমায়ুন কবির মাঠ পর্যায়ের কর্মকর্তাদের এ সংক্রান্ত একটি নির্দেশনা পাঠিয়েছেন।
এতে উল্লেখ করা হয়েছে- বিভাগ, জেলা ও উপজেলা পর্যায়ে বিভিন্ন নিয়োগের ক্ষেত্রে আবেদনকারীদের জাতীয় পরিচয়পত্র যাচাইয়ের উদ্দেশ্যে সংশ্লিষ্ট বিভাগ, দফতর, সংস্থা থেকে সরকারি সহযোগিতা চাইলে সিনিয়র জেলা বা জেলা নির্বাচন কর্মকর্তার কার্যালয় থেকে জাতীয় পরিচয়পত্র যাচাইয়ের সুযোগ দিতে হবে।
প্রাতিষ্ঠানিকভাবে, নির্বাচন কমিশন Porichoy Gateway-এর মাধ্যমে NID সার্ভারের তথ্যও শেয়ার করছে। এ ক্ষেত্রে ১৬৪টি প্রতিষ্ঠান চুক্তির মাধ্যমে ইসির সার্ভার থেকে নাগরিক তথ্য যাচাইয়ের সেবা পেয়েছে।
এক্ষেত্রে সবচেয়ে বেশি সার্ভার ব্যবহার করে ব্যাংক ও মোবাইল অপারেটররা। অর্থাৎ এই দুই ধরনের প্রতিষ্ঠান থেকে সবচেয়ে বেশি রাজস্ব আদায় করা হয়। চুক্তিতে প্রবেশের পর কোম্পানিকে প্রথমে একটি নির্দিষ্ট অংকের এককালীন অর্থ পরিশোধ করতে হয়।
বর্তমানে প্রতিটি এনআইডি যাচাইয়ের জন্য সংশ্লিষ্ট সরকারি প্রতিষ্ঠানকে এক টাকা এবং বেসরকারি প্রতিষ্ঠান ও ব্যাংক-আর্থিক প্রতিষ্ঠানকে দুই টাকা দিতে হয়। তবে সম্প্রতি এই ফি বাড়িয়ে পাঁচ টাকা করার সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে।
আগে সরকারি চাকরি প্রার্থীদের এনআইডি ভেরিফিকেশনের জন্য ঢাকায় পাঠানো হতো। সেখান থেকে ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষের অনুমোদন সাপেক্ষে নিয়োগকারী কর্তৃপক্ষের কাছে তথ্য পাঠানো হয়। নিয়োগ প্রক্রিয়ায় অনেক সময় লাগতো। চাকরি প্রার্থীরাও বিভ্রান্ত ছিলেন।
এসব সমস্যা সমাধানে এখন থেকে জেলা নির্বাচন অফিস থেকে নিয়োগের জন্য আবেদনকারীর তথ্য যাচাই করা যাবে। তবে এর জন্য আপনাকে 100 টাকা ফি দিতে হবে এবং নির্ধারিত ফর্মে আবেদন করতে হবে। বিস্তারিত জেনে নিন।
সম্প্রতি বিভিন্ন দফতর ও সংস্থার সঙ্গে বৈঠক করে এমন সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে বলেও জানা গেছে। বৈঠকে গৃহীত সিদ্ধান্ত অনুযায়ী পরে এনআইডির মহাপরিচালক একেএম হুমায়ুন কবির মাঠ পর্যায়ের কর্মকর্তাদের এ সংক্রান্ত একটি নির্দেশনা পাঠিয়েছেন।
এতে উল্লেখ করা হয়েছে- বিভাগ, জেলা ও উপজেলা পর্যায়ে বিভিন্ন নিয়োগের ক্ষেত্রে আবেদনকারীদের জাতীয় পরিচয়পত্র যাচাইয়ের উদ্দেশ্যে সংশ্লিষ্ট বিভাগ, দফতর, সংস্থা থেকে সরকারি সহযোগিতা চাইলে সিনিয়র জেলা বা জেলা নির্বাচন কর্মকর্তার কার্যালয় থেকে জাতীয় পরিচয়পত্র যাচাইয়ের সুযোগ দিতে হবে।
প্রাতিষ্ঠানিকভাবে, নির্বাচন কমিশন Porichoy Gateway-এর মাধ্যমে NID সার্ভারের তথ্যও শেয়ার করছে। এ ক্ষেত্রে ১৬৪টি প্রতিষ্ঠান চুক্তির মাধ্যমে ইসির সার্ভার থেকে নাগরিক তথ্য যাচাইয়ের সেবা পেয়েছে।
এক্ষেত্রে সবচেয়ে বেশি সার্ভার ব্যবহার করে ব্যাংক ও মোবাইল অপারেটররা। অর্থাৎ এই দুই ধরনের প্রতিষ্ঠান থেকে সবচেয়ে বেশি রাজস্ব আদায় করা হয়। চুক্তিতে প্রবেশের পর কোম্পানিকে প্রথমে একটি নির্দিষ্ট অংকের এককালীন অর্থ পরিশোধ করতে হয়।
বর্তমানে প্রতিটি এনআইডি যাচাইয়ের জন্য সংশ্লিষ্ট সরকারি প্রতিষ্ঠানকে এক টাকা এবং বেসরকারি প্রতিষ্ঠান ও ব্যাংক-আর্থিক প্রতিষ্ঠানকে দুই টাকা দিতে হয়। তবে সম্প্রতি এই ফি বাড়িয়ে পাঁচ টাকা করার সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে।
2012 সালে, নির্বাচন কমিশন জাতীয় রাজস্ব বোর্ড এবং বাংলাদেশ পাসপোর্ট অধিদপ্তরের সাথে একটি চুক্তিতে প্রবেশ করে এবং NID ডাটাবেসের ব্যবহার চালু করে। ধীরে ধীরে এখন সব প্রতিষ্ঠান ইসির সঙ্গে এই তথ্য আদান-প্রদানের চুক্তিতে আসছে। একদিকে সরকারের রাজস্ব বাড়ছে, অন্যদিকে কমছে জালিয়াতি।
এটিএম শামসুল হুদার কমিশন ২০০৮ সালের সংসদ নির্বাচনের আগে ছবিসহ ভোটার তালিকা তৈরি করে। এরপর সেই তথ্য দিয়ে এনআইডি ডাটাবেজ তৈরি করা হয়। এতে বর্তমানে ১১ লাখ রোহিঙ্গার তথ্য ছাড়াও দেশের ১২ কোটিরও বেশি নাগরিকের তথ্য রয়েছে। যেখান থেকে যেকোনো নাগরিকের পরিচয় তাৎক্ষণিকভাবে বের করা যাবে।
আরো পড়ুনএটিএম শামসুল হুদার কমিশন ২০০৮ সালের সংসদ নির্বাচনের আগে ছবিসহ ভোটার তালিকা তৈরি করে। এরপর সেই তথ্য দিয়ে এনআইডি ডাটাবেজ তৈরি করা হয়। এতে বর্তমানে ১১ লাখ রোহিঙ্গার তথ্য ছাড়াও দেশের ১২ কোটিরও বেশি নাগরিকের তথ্য রয়েছে। যেখান থেকে যেকোনো নাগরিকের পরিচয় তাৎক্ষণিকভাবে বের করা যাবে।
তথ্যসূত্র: বাংলানিউজ২৪